







বিজ্ঞানী ভিনটন জি কার্ফকে ইন্টারনেটের জনক বা আবিষ্কারক বলা হয়। ইন্টারনেট আবিষ্কারের পর এটির সবথেকে যুগান্তকারী অবদান হল সোশ্যাল মিডিয়া। এই আধুনিক যুগে ঘরে বসে বিনোদনের মূলমন্ত্র হয়ে উঠেছে এই সোশ্যাল মিডিয়া।




সোশ্যাল মিডিয়ার আরো দুটি নাম আছে যথা নেট দুনিয়া এবং নেট মাধ্যম। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা ঘরে বসেই সিনেমা থেকে শুরু করে খেলাধুলা নিমিষেই উপভোগ করতে পারি।এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার পূর্বাভাস বা বন্যা,




ভারী বৃষ্টিপাত সম্পর্কিত তথ্য নিমিষেই জেনে যেতে পারি। এছাড়া এই নেট দুনিয়া আছে বলেই কোনো প্রতিভা একেবারে শুরুতেই শেষ হয়ে যায় না। প্রতিভাবান ব্যক্তিরা এই নেট দুনিয়াতে নিজেদের প্রতিভার ভিডিও আপলোড করেন,




সেই ভিডিওটি নেটিজেনদের মধ্যে ভাইরাল হলে ওই প্রতিভাবান ব্যক্তি রাতারাতি স্টার হয়ে যান। এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই আমরা রানু মণ্ডল, চাঁদমনি হেমব্রম ও বিপাশা দাসের মত প্রতিভাদের আমাদের মাঝে পেয়েছি।








এছাড়া বর্তমানে রানু মণ্ডলের জীবন কাহিনী সম্পর্কে একটি বায়োপিকও তৈরি হচ্ছে। এছাড়াও এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বহু জনপ্রিয় তারকাদের দৈনন্দিন জীবনের কার্যকলাপ সম্পর্কে জানা যায়। এছাড়াও বর্তমানে এই আধুনিকতার শিখরে দাড়িয়ে ছাত্র ছাত্রীরা এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ক জ্ঞান আহরণ করতে পারে।
এছাড়াও এই নেট দুনিয়ার মাধ্যমে প্রকৃতি, পশু পাখি, পৃথিবী সম্পর্কিত বহু রহস্যময়ী তথ্য জানা যায়। এক কথায় বলতে গেলে এই যুগে আমরা সোশ্যাল মিডিয়া বা নেট দুনিয়া বা নেট মাধ্যম ছাড়া অচল।
বহু মানুষের বিভিন্ন মুহূর্তের ভিডিও ভাইরাল হতে দেখা যায় এই সোশ্যাল মিডিয়ায়